Online Loan

গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন কিভাবে নিব লোন নেবার উপায় সম্পর্কে আজকের আলোচনা

বাংলাদেশে বেকারত্ত একটি অভিশাপ। বেকারত্ত দূরীকরণে আমাদের প্রয়োজন সচেতনতা সৃষ্টি করা, আত্মনির্ভরশীলতা এবং আত্মকর্মসংস্থানের।ব্যাংক লোণ উদ্দক্ততাদের জন্য দারুণ এক সম্ভাবনার সৃষ্টি করেছে। গরুর খামার তৈরি করা এর মধ্যে অন্যতম। অর্থের ঘাটতি মিটিয়ে গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন দিচ্ছে বিভিন্ন  কর্মসংস্থান ব্যাংক গুলো। বেকারদের জন্য এক সুবিশাল সুযোগ করে দিচ্ছে ব্যাংক গুলো। 

আজকে আপনাদের মাঝে  গরুর খামার করার জন্য ব্যাংক লোন যেভাবে নিতে পারবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে.  যাদের ব্যবসায়িক প্রয়োজনে গরুর খামার করবেন ভাবছেন তারা এই লোন নেওয়ার মাধ্যমে ব্যবসার শুরু করতে পারবেন. 

গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন কিভাবে নিব লোন নেবার উপায়

গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন গ্রহনের জন্যে আপনাদের যা যা লাগবেঃ

১। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হতে আপনার এই কাজটির প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। প্রশিক্ষণটি শেষ হলে সরকারিভাবে আপনি একটি সার্টিফিকেট পাবেন। যেটা লোন নেয়ার জন্য প্রথমেই দরকার পড়বে। 

২। ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি বা পাসপোর্ট এর ফটোকপি। 

৩। ঋণ গ্রহণে অবশ্যই একজন  গ্যারেন্টার লাগে, যে আপনার পক্ষ হয়ে স্বাক্ষর করবে এবং ঋণ পরিশোধের নিশ্চয়তা প্রদান করবে। 

৪। পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি রঙিন ছবি । 

৫। খামার করার জন্য যে জমি নির্বাচন করা হয়েছে , তার মালিকানা সম্পর্কিত সকল তথ্য প্রদান করতে হবে । 

৬। ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ট্রেড লাইসেন্স অবশ্যই দিতে হবে। 

৭। TIN বা ট্যাক্স প্লেয়ার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার প্রদান করতে হবে। 

৮। ব্যাংক ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক সময় জামানত দাবী করতে পারে । 

উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্ট বাদেও ব্যাংক বেঁধে ডকুমেন্টের পরিমাণ ভিন্ন হতে পারে বা কিছু কম বেশি হতে পারে ।

গরুর খামার ঋণ নিতে বিশেষ সুবিধা প্রদানকারী পাঁচটি ব্যাংকের নামের তালিকাঃ 

১। ব্র্যাক ব্যাংক 

২।  কর্মসংস্থান ব্যাংক

৩।  ট্রাস্ট ব্যাংক

৪। অগ্রণী ব্যাংক

৫। ব্যাংক এশিয়া

১। ব্র্যাক ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণের পদ্ধতিঃ 

বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্যাংকগুলোর একটি হচ্ছে ব্রাক ব্যাংক এবং দেশের গ্রামীন কৃষকদের কাছে সুপরিচিত একটি ব্যাংকের নাম। ব্র্যাক ব্যাংক গ্রামের গরীব কৃষকদের জন্য তাদের পাশে সব সময় এবং ঋণ দিয়ে সহযোগিতা করে থাকে। একজন কৃষক যদি তার নিজের গরুর খামার তৈরি করতে চায় সে ব্র্যাক ব্যাংক থেকে খুব সহজেই ঋণ গ্রহণ করতে পারে । অনেক গরিব কৃষক আছেন যারা অর্থের অভাবে খামার তৈরি করতে পারছেন না তারা ব্র্যাক ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের স্বপ্নগুলো পূরণ করতে পারবেন। গরুর খামার করতে ব্রাক ব্যাংক স্বল্প সুদ এবং সহজ শর্তে ঋণ দিয়ে থাকে ।

ব্র্যাক ব্যাংক থেকে গরুর খামার ঋণ নিতে যেসকল বিষয়গুলো আমাদের প্রয়োজন হবেঃ

১। অবশ্যই আপনাকে ব্রাক ব্যাংকের একজন সাধারণ সদস্য হতে হবে বা ব্যাংকে একটি একাউন্ট থাকা আবশ্যক। 

২। পূর্বে গরুর খামার বা গরু পালনের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৩। পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলে সরকারিভাবে যে সকল প্রশিক্ষণ হয় সেই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।

৪। জাতীয় পরিচয় পত্র এবং ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হবে।

৫।খামার করার জন্য প্রয়োজনীয় জমি এবং জমির সকল ডকুমেন্ট । 

উপরিউক্ত সকল ডকুমেন্ট এবং শর্তগুলো পূরণ করতে পারলেই আপনি খুব সহজেই ব্রাক ব্যাংক থেকে গরুর খামার করার জন্য লোণ পেয়ে যাচ্ছেন এক থেকে তিন লক্ষ টাকা যা আপনি সর্বোচ্চ ৪ বছরের মধ্যে পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন। 

গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন কিভাবে নিব লোন নেবার উপায়

২।কর্মসংস্থান ব্যাংককর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে গরুর খামারের জন্যে লোন গ্রহনের উপায়ঃ 

বর্তমান বেকারদের কথা চিন্তা করে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন দিচ্ছে। আমাদের যাদের ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে  খামার করা স্বপ্ন রয়েছে তারা কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে গরুর খামার করার ব্যাংক ঋণ গ্রহণ করতে পারেন।  নিচের কিছু শর্ত পূরণের মাধ্যমে আপনিও কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণ নিতে পারবেন আপনার স্বপ্নের খামার করা জন্য ১ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

যে সকল কাগজপত্র বা তথ্যের প্রয়োজন হবেঃ 

১। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।

২। ঋণের জন্য যে জামিনদার থাকবে তার সকল তথ্য।

৩। প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট থাকতে হবে বা পূর্বের খামার করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৪। খামার করার জমির সকল তথ্য এবং আপনি স্থানীয় কেনা তার প্রমাণ পত্রের ফটোকপি প্রয়োজন পড়বে। নাগরিক সনদপত্র সেটা আপনি ইউনিয়ন পরিষদ বা চেয়ারম্যানের থেকে নিতে পারবেন।

৫। পূর্বে কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন সেটি খেলাটির অভিযোগ থাকা যাবে না। 

৩।  ট্রাস্ট ব্যাংক এর মাধ্যমে গরুর খামার করার জন্য ঋণ নেওয়ার শর্ত সমূহঃ 

গরুর খামার করার উদ্যোগ নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য ট্রাস্ট ব্যাংক হতে পারে একটি সুযোগ্য মাধ্যম।  ট্রাস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ গ্রহণ করে আপনি আপনার খামার খুব সহজেই গড়ে তুলতে পারবেন। ব্যাংকের ঋণ গ্রহণের কিছু শর্ত রয়েছে যেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলঃ 

১। অভিজ্ঞতা বা ট্রেনিং সার্টিফিকেট।

২। ট্রেড লাইসেন্স। 

৩। আবেদনকারী সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে হতে হবে। 

৪। খামারের জন্য নির্বাচিত জমির মালিকানা দলিল বা ডকুমেন্ট দেখাতে হবে।

উপরে বর্ণিত নিয়ম কারণগুলো যদি পূরণ করতে পারেন আপনি লোন গ্রহণের জন্যে বিবেচ্য হবেন। এখানে আপনি সর্বোচ্চ ৪ বছরের মেয়াদে আপনি ট্রাস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ১ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন পাবেন। 

৪। অগ্রণী ব্যাংক থেকে গরুর খামার করার জন্য ঋণ গ্রহণের পদ্ধতিঃ 

আমাদের দেশের সকল বেকার যুবকদের আত্মস কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক। বাংলাদেশ জনবহুল একটি দেশ। আমাদের দেশে অসংখ্য শিক্ষিত বেকার রয়েছে যারা পড়াশোনা শেষ করে চাকরি পাচ্ছেন না এবং বিভিন্ন রকম দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন তাদের জন্য

বিশেষ এক ধরনের সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন ঋণ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে অগ্রণী ব্যাংক।  আপনি যদি গরুর খামার করতে ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করতে চান তাহলে নিম্নোক্ত সকল তথ্য এবং সকল শর্ত পূরণ করতে পারলে সহজেই আপনি অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে গরুর খামার করা লোনটি পেতে পারেন। 

১। খামার করার জন্য নিজস্ব জমি জায়গা থাকতে হবে।

২। জমির মালিকানা ডকুমেন্ট থাকতে হবে।

৩।  আপনাকে অবশ্যই গবাদি পশুর পালনের ওপর প্রশিক্ষণকৃত সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।

৪। পূর্বের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে গবাদি পশু পালনের ওপর। 

৪.ব্যবসায়িক ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে।

উপরে বর্ণিত সকল শর্ত গুলো পূরণ করতে পারলে,আপনি অগ্রণী ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ১-২ বছরের মেয়াদে ১ লক্ষ থেকে শুরু করে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন পাবেন।

৫। ব্যাংক এশিয়া থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসমূহঃ

সর্বোচ্চ ১-৩ বছর মেয়াদে গরুর খামার তৈরি করতে ১-৫ লক্ষ টাকার ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে ব্যাংক এশিয়া। ব্যাংক এশিয়া থেকে লোন নিতে হলেকিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং শর্ত পূরণ করা জরুরি। সেগুলো হলো-

১. আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে ।

২. পূর্বে গরু পালন বা খামারের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৩. প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট থাকতে হ…

৪। ট্রেড লাইসেন্স থাকা আবশ্যক। 

৫। ঋণ নিতে হলে অবশ্যই একজন জামানতদার লাগবে।

৬। জামানত দরকার হতে পারে(৫ লক্ষ টাকার  বা তার থেকেবেশি লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে)।

কিভাবে আমরা একটি গরুর খামার তৈরি করতে পারি? 

গরুর খামার করতে কোন গরু ভালো হবে তা নির্ভর করে আপনার খামারের উদ্দেশ্য এবং খামারের অবস্থানের উপর। দুধ উৎপাদন করার, তাহলে সিন্ধি, হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান এবং সংকর জাতের গরু ভালো হবে। এই জাতের গরুগুলো উচ্চ দুধ উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে।

১। সিন্ধি জাতের গরু আমাদের দেশের একটি স্থানীয় জাত। এই গরুগুলো দুধ উৎপাদনে অনেক ভাল। তবে, এই জাতের গরুর আকার ছোট এবং দুধের গুণমান অনেকটা কম।

২। হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান একটি বিদেশী জাত গরু। এই জাতের গরুগুলো দুধ উৎপাদনে বিশ্বের অন্যতম সেরা। এই জাতের গরুর দুধের পরিমাণ বেশি এবং গুণমানও ভালো। হলস্টেইন জাতের গরুগুলোর দাম বেশি এবং পালনে খরচও বেশি।

৩। সংকর জাতের গরু হল সিন্ধি এবং হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান জাতের গরুকে মিলিয়ে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে নতুন একটি জাত এর গরু। এই গরুগুলো দুধ উৎপাদনে ভালো এবং দামও সিন্ধি জাতের গরু থেকে কম।

৪। আপনার উদ্দেশ্য মাংস উৎপাদন করা, তাহলে সিন্ধি, পাঞ্জাবী এবং সংকর জাতের গরু ভালো হবে। এই জাতের গরুগুলোর বৃদ্ধির হার ভালো এবং মাংসের গুণগত মানও ভালো।

৫। সিন্ধি গরু মাংস উৎপাদনে বাংলাদেশের একটি ভালো জাতের গরু। এই জাতের গরুর মাংসের স্বাদ ভালো এবং দামও বেশি।

৬। পাঞ্জাবী গরু বিদেশী জাত এর গরু। এই জাতের গরুর মাংসের মান ভালো এবং দামও সিন্ধি জাতের গরু থেকে বেশি।

৭। সংকর জাতের গরু মাংস উৎপাদনে ভালো এবং দামও সিন্ধি জাতের গরু থেকে কম হয়ে থাকে। 

আপনি যদি গরুর খামার শুরু করবেন ভাবছেন তাহলে উপরে সকল গরুর জাত গুলো খুবই ভালো।  এই জাতের গরু গুলো পালনের মাধ্যমে আপনি ব্যবসায়িকভাবে কেমন লাভবান হবেন এবং আমাদের দেশের পুস্টিক মান পূরণ করতে এবং মানুষের চাহিদা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে। 

গরুর খামার করতে কেমন অর্থের প্রয়োজন? 

১. একটি খামার করতে ন্যূনতম ১ থেকে ৫ লক্ষ টাকার প্রয়োজন যদি আপনি ব্যবসায়ী উদ্দেশ্যে খামারটি তৈরি করতে চান।

২. এছাড়া আপনি যদি বেশি পরিমাণ মুনাফা অর্জন করতে চান এবং বাণিজ্যিক আকারে শুরু করতে চান তাহলে পাঁচ থেকে দশ লক্ষ টাকা নিয়ে শুরু করলে আপনার সবথেকে ভালো হবে। 

আপনার প্রশ্ন এবং আমাদের উত্তর: বলো কি সমস্যা নাই আমার প্রথম

১. খামার শুরু করতে কোন গরু গুলো ভালো হবে?

উন্নত জাতের গরু। যেমন- 

  • হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান
  • জার্সি
  • হেলস্টাইন
  • ব্রাহমান
  • থারপারকার
  • সিন্ধি

২. আদর্শ গরুর খামারের পরিবেশ কেমন হওয়া উচিত?

– স্থান,খামারের আকা, খামারের অবকাঠামো, গরুর স্বাস্থ্য, গরুর খাদ্য, গরুর পরিচর্যা  সকল কিছু একটি আদর্শ খামারে মধ্যে অন্তর্গত। 

৩. গরুর খামারে সফল হওয়ার চাবিকাঠি কি বা মূল মন্ত্র  কি? 

– যে কোন কাজে সফল হতে গেলে অবশ্যই আপনার দৃঢ় মন মানসিকতা থাকতে হবে এবং কঠোর পরিশ্রম করার জন্য শারীরিকভাবে সক্ষম হতে হবে।  তাহলে আপনি যেকোন কাজে সফল হতে পারবেন.

শেষ কথা

এখনই সময় আমাদের ঘুরে দাঁড়ানোর। বেকারত্বকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজেদেরকে গড়ে তুলি উদ্যোক্তা হিসেবে। সেক্ষেত্রে অন্যান্য সব খাতসহ গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন -এর জন্যে তো পাশেই আছে বিভিন্ন ব্যাংকগুলো। চলুন এবার দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল করে তুলে ধরি বিশ্বমঞ্চে।

বেকারত্ব একটি বড় অভিশাপ।  বেকারত্বের অভিশাপ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে হলে অবশ্যই আমাদের ব্যবসা করে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করা উচিত।  গরুর খামারের মাধ্যমে আমরা সকল এবং স্বাবলম্বী হতে পারি।  সেই সাথে আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি বড় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হব।  ব্যবসায় একটি হালাল এবং আত্ম নির্ভরশীল একটি ব্যবসা যেটি করলে আপনি অন্যের অধীনে কাজ করতে হবে না আপনার কাজ আপনার এবং আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার মাধ্যমে নিজের একটি সুনিশ্চিত ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারবেন। 

তাই চাকরির পিছনে না ছুটে বা বেকার ভাবে বসে না থেকে সকলেই আমরা যেন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারি,  সে জন্যই আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে কিভাবে আপনারা গরুর খামার করতে ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারেন সেই সম্পর্কে সকল তথ্য উপস্থাপন করা হলো।  আশা করছি আজকের আমাদের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আপনার উপকৃত হবেন।  যেকোন ধরনের সমস্যায় পড়লে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন।  আমরা সব সময় আপনার সাথে এবং পাশেই থাকবো ধন্যবাদ। 

Read More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button