পাসপোর্ট | ভিসা

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা / আমেরিকায় পড়াশোনা খরচ কত

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা: বর্তমানে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা আমেরিকা, ইংল্যান্ড, পর্তুগাল, মালয়েশিয়া, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ইত্যাদি। বিভিন্ন দেশে পড়াশোনা করার জন্য যাচ্ছেন। আপনারা যারা আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে যেতে চান বা যেতে আগ্রহী তাদের জন্য আজকের আমাদের এই আর্টিকেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। সুতরাং বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি আপনারা সকলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

আমেরিকায় পড়াশোনা খরচ কত

আমেরিকাতে স্টুডেন্টের পড়াশোনার ইন্টারন্যাশনাল খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে। স্কলার্শিপ এ যারা যায় তাদের টা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। স্কলারশিপের সাথে এমনিতে যাওয়ার তুলনা করলে সেটা সম্পন্ন মূর্খতার পরিচয় হবে। ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট দের ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য প্রতিবছরের আনুমানিক ৩৫ থেকে ৫৫ হাজার ডলার দিতে হয়। চার বছরের ডিগ্রী সম্পুর্ন পড়তে আনুমানিক ২০০ হাজার ডলার খরচ করতে হয়।

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত  টাকা খরচ হবে

আমেরিকা যেতে কত টাকা খরচ হবে এটা একটি কমন প্রশ্ন অনেকেই আমাদের এ প্রশ্নটি করে থাকেন আপনাদেরকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।

আমেরিকা যেতে হলে টাকার প্রয়োজন । আর আমেরিকা যেতে হলে আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে সর্বনিম্ন ৯০০হাজার US ডলার খরচ করতে হবে।

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা

আমরা অনেকেই উচ্চশিক্ষার জন্য অনেক দেশে পাড়ি জমিয়ে থাকি। যেমন আমরা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার জন্য যাই। ইংল্যান্ডে যাই, লন্ডনে যাই, চীনে যাই, আরো ইত্যাদি দেশে যেয়ে  থাকি। আমরা যে দেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যাবো সেই দেশ সম্পর্কে এবং পড়াশোনা সম্পর্কে, থাকা খাওয়া ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা যানবো তার পরে সেই দেশে যাবো।

জব করে পড়াশোনার খরচ চালানো সম্ভব

জব করে পড়াশোনার খরচ চালানো সম্ভব এটা একটি কমন প্রশ্ন। আজকে আপনাদেরকে বলবো আমেরিকায় জব করে পড়াশোনা খরচ চালানো সম্ভব কি না। স্টুডেন্ট ভিসায় বা আপনারা যারা ইন্টারন্যাশনাল ভিসায় আমেরিকায় আসবেন f1 ভিসায় যারা আসবেন তাদের জন্য বলছি , অবশ্যই H.S.C এর পরে আসবেন। S.S.C এর পরে আসবেন না।

যারা H.S.C এর পরে ব্যাচেলার করার জন্য অথবা মাস্টার্স করার জন্য  আমেরিকায় আসেন। তারা যদি আমেরিকায় এসে জব করতে চাই তাহলে তারা প্রথম একাডেমিক শেষ করার পর জব করতে পারবে । আমেরিকায় প্রথম বছরে যে কেউ জব করতে পারবেন না। দ্বিতীয় বছরে তারা জব করতে পারবে। তবে জব এর ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি অথরিটির পারমিশন লাগবে অবশ্যই। ইউনিভার্সিটি অথরিটি পারমিশন দিলে তবে তারা জব করতে পারবে।

আমেরিকাতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে কেন যাবেন

 উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য কেন বিদেশে যাবেন আজ আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য কেন বিদেশে যাবেন সে সম্পর্কে।

খরচের কথা চিন্তা করলে বিদেশে যাওয়ার চেয়ে দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এর চেয়ে ভাল অপশন আর আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে যারা বিদেশে যেতে চান তারা কর্মসংস্থান ও নিরাপদ জীবন যাপনের ওপর একটি নির্দিষ্টতা আনতে চান তার জন্যই তারা বিদেশে যেতে চান। বিদেশে পড়াশোনার মান ও অনেক ভালো হয়ে থাকে।

আমেরিকায় স্টুডেন্টরা পড়াশোনার পাশাপাশি কি ধরনের জব করতে পারবে

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা

পড়াশোনা পাশাপাশি জব করলে কেমন বেতন পাবেন

স্টুডেন্টরা আমেরিকায় কি জব করতে পারবে এবং তাদের বেতন কেমন সে সম্পর্কে বিস্তারিত। জব 2 রকমের করতে পারবেন। আপনারা যে বিষয়ে পড়বেন সে বিষয়ের ওপর জব করা। মানে আপনি যে বিষয়ে পড়েছেন সেই ফিল্ডের জব হতে হবে সেই ফিল্ডের জব যদি পাওয়া না যায়। আর আপনি যদি অনেক অর্থনৈতিক সমস্যায় থাকেন । সে ক্ষেত্রে আপনি অন্য জব করতে পারেন। তবে এ জব করার জন্য ইউনিভার্সিটি অথরিটির পারমিশন লাগবে।

এবং সেই জবটি হবে পার্ট টাইম জব। একটি পার্ট টাইম জব করে বাৎসরিক ইনকাম হতে পারে 20 থেকে 25 হাজার ডলার। যদি আপনারা পারলে 50 ডলার 60 ডলার আয় করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার ইনকাম অনেক বেশি হবে কিন্তু এটা করা অনেক বেশি কঠিন।

কেননা একদিকে স্টুডেন্ট এবং পার্ট টাইম জব হিসেবে এমন ইনকাম করা সহজ নয়। যদি এমন জব পান তাহলে আপনার পড়াশোনার খরচ চালাতে পারবেন ইনশাল্লাহ। আর যদি আপনার ইনকাম 10 ডলার 15 ডলার হয় তাহলে সেই ইনকাম দিয়ে আপনি পড়াশোনার খরচ চালাতে পারবেন না। প্রথম একাডেমিক ইয়ারের যে খরচ তাতে প্রায়ই বাংলাদেশি টাকায় 40 লক্ষ টাকার মতো।

Read More

২০২৪ সালে আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার উপায় || Study in USA From Bangladesh

২০২৪ সালে আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার উপায় || Study in USA From Bangladesh

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button